স্বদেশ ডেস্ক:
বিজয়ের অনুভূতি জানিয়ে বলেন, ‘খুবই ভালো লাগছে। মানুষ এত স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে এসেছেন। আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। নির্বাচিত হওয়ার পর অনেক মানুষ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি।
নির্বাচিত হওয়ার পর বাবার কবর জিয়ারত করেছেন আজ। তারপর বঙ্গবন্ধু প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন।
সেই উদ্যোগ সম্পর্কে এই এমপি বলেন, ‘আজ দুপুরের দিকে আমার কাছে খবর আসে একটা বাচ্চা অসুস্থ। শোনার পর খারাপ লাগছে। তাকে দেখতে যেতে পারি। তবে তার আগে আজ বিকেলেই আমার এলাকার যাবতীয় নির্বাচনী পোস্টার সরিয়ে ফেলব।
তবে নিজের নির্বাচনী এলাকায় দীর্ঘমেয়াদি কাজ হিসেবে ধানমণ্ডিকে যানজট মুক্ত করার চেষ্টা করবেন। পাশাপাশি এখানকার তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেবেন। এ ছাড়া উন্নয়নের পেছনেও থাকবে তাঁর ভূমিকা।
তিনি বলেন, ‘আমার সবোর্চ্চ ভূমিকা থাকবে এলাকার মানুষদের জন্য। তারা সব সময় আমাকে পাশে পাবেন। ঢাকা-১০ আসনে অনেক তারকা, শিল্পী ও গণমাণ্য ব্যক্তির বসবাস। তাঁদের ভোটে আমি নির্বাচিত হয়েছে। তাই তাঁদের প্রত্যাশা অনেক বেশি। আমি চেষ্টা করব তাঁদের প্রত্যাশা পূরণ করার জন্য।’
গতকাল তাঁকে ভোট দিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। এ সময় সঙ্গে ছিলেন ফেরদৌসও। তখন কী কথা হয়েছে জানতে চাইলে বলেন, “ওই সময় তিনি ভোট দিতে এসে মজা করে বলেন, ‘আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব।’ এটা শুনে আমরা সবাই খুব মজা পেয়েছি।”